একজন সফল ও সুনামধন্য ব্যক্তিত্বসম্পন্ন অধিকারী মানুষ
মি. আগষ্টিন পিউরীফিকেশন
মি. আগষ্টিন পিউরীফিকেশন একজন সফল ও সুনামধন্য ব্যক্তিত্বসম্পন্ন অধিকারী মানুষ। তিনি একাধারে সমাজসেবক, ব্যবসায়ী, পরোপকারী ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বদানকারী এবং সুদূর প্রসারী জ্ঞানের অধিকারী ব্যক্তি। সমাজের প্রতি অপরিসীম ভালোবাসা, মন্ডলীর প্রতি গভীর বিশ্বাস-ভক্তিপূর্ণ অনুরাগ, সমাজে পিছিয়ে পড়া মানবতার প্রতি মমত্ববোধ, সুষ্ঠ নেতৃত্বের সফল ধারক এবং ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণে এক দূরদর্শী দৃষ্টি সম্পন্ন গুণশালী ব্যক্তি মি: আগষ্টিন পিউরীফিকেশন।
জন্মঃ
পিতাঃ হীরা পিউরীফিকেশন
মাতাঃ আন্না কোড়াইয়া
মি. আগষ্টিন পিউরীফিকেশন ১৯৬৩ খ্রিষ্টাব্দের ২৬ নভেম্বর তুরাগ নদীর তীরবর্তী, তৎকালীন মাউছাইদ ধর্মপল্লীর অন্তর্গত পাগার গ্রামের গোপাল মাতব্বরের বাড়ির পিতা হীরা পিউরীফিকেশন ও মাতা আন্না কোড়াইয়া’র পরিবারের জন্মগ্রহণ করেন। পাগাড়ের গোপাল মাতব্বরের বাড়ি অপর নাম ফডুর বাড়ি নামেও ভাওয়াল অঞ্চলে অত্যন্ত সুপরিচিত একটি নাম। পরিবারে ছয় ভাই এক বোনের মধ্যে তিনি চতুর্থ সন্তান এবং বড় ভাই রাফায়েল পিউরীফিকেশন মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩নং সেক্টরে সক্রিয় অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে আমাদের মাতৃভূমি সোনার বাংলাদেশকে মুক্ত করেছেন। প্রয়াত পিতা হীরা পিউরীফিকেশন ও প্রয়াত মাতা আন্না কোড়াইয়া’র পরিবার একটি মুক্তিযোদ্ধা পরিবার নিঃসন্দেহে।
ছেলেবেলাঃ
মি. আগষ্টিন পিউরীফিকেশন ছোটবেলা থেকেই চটপটে, মিশুক, হাসিখুশি, খেলাধুলায় আগ্রহী, সাংস্কৃতিকমনা ব্যক্তিত্ব হিসেবে এলাকায় পরিচিত ছিলেন। মি. পিউরীফিকেশন যুব বয়সে তারুণ্যের উচ্ছাসে ও বুদ্ধিদীপ্ত আলোয় আলোকিত করেন ধর্মপল্লী, গ্রাম তথা সমাজের সকল ক্ষেত্রে নিজেকে বিচরণের মধ্য দিয়ে। তিনি মাউছাইদ প্রাইমারি বিদ্যালয়ে তার শিক্ষা জীবন শুরু করেন। বলা যায়, নেতৃত্বের বিকাশমান আদর্শ প্রকাশ পায় যুব বয়স থেকেই।
মাউছাইদ প্রাইমারি বিদ্যালয় (পুরাতন)
নিজ পরিবারঃ
মি. আগষ্টিন পিউরীফিকেশনের পরিবারবর্গ
ব্যক্তিজীবনে মি. পিউরীফিকেশন ১৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দে ভেরোনিকা সুন্দরী রোজারিও’র সঙ্গে বিবাহ বন্ধনের মধ্য দিয়ে একটি সুখী-সমৃদ্ধময় সংসার গঠন করেন। মি: আগষ্টিন পিউরীফিকেশন ও মিসেস ভেরোনিকা রোজারিও’র পরিবারে দুই ছেলে-দুই ছেলে বউ প্রমোদ ব্লেইস পিউরীফিকেশন ও তার স্ত্রী লীনা গমেজ ও পেপিলন হেনরী পিউরীফিকেশন ও তার স্ত্রী ডায়না গ্লোরিয়া রোজারিও, নাতি অভিক আগষ্টিন পিউরীফিকেশন, এ্যারিয়াস আগষ্টিন পিউরীফিকেশন ও আর্ভিক আগষ্টিন পিউরীফিকেশন ও নাতনি নিয়ে সুখে-শান্তিতে বসবাস করছেন।
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানঃ
মি. আগষ্টিন পিউরীফিকেশন ব্যক্তি পর্যায়ে তিনি একজন স্বনামখ্যাত ও প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। আবাসন ও ডেভেলপার হিসাবে তিনি ‘স্বস্তি নিবাস লিঃ’ নামে একটি সুনামধন্য প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। এ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তিনি সমাজের ও অত্র অঞ্চলের বহু মানুষকে তাদের জমিজমা রক্ষা ও নানা জটিলতার অবসান ঘটিয়ে একটি সত্যিকারের স্বস্তিদায়ক অবস্থান বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছেন। বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানে কর্মীর কর্মসংস্থানের পাশাপাশি পরোক্ষভাবে আরও বহু মানুষ উপকার পেয়ে যাচ্ছেন।
পাগাড়ে প্রতিষ্ঠানগুলোতে অবদানঃ
মি. পিউরীফিকেশন ব্যক্তিগত ব্যবসায়ের পাশাপাশি সমাজের বিভিন্ন স্তরে নেতৃত্ব প্রদানে একজন বিচক্ষণ ব্যক্তি হিসেবে বেশ পরিচিত মুখ। তিনি যুব বয়স থেকেই নিজের নেতৃত্ব বিকাশে সক্ষমতা অর্জন করতে পেরেছেন। তৎকালীন মাউছাইদ ধর্মপল্লীর শ্রদ্ধেয় পাল পুরোহিত ফাদার উইলিয়াম বিল ম্যাকেইন্টার এর দায়িত্বপালনকালীন সময়ে পাগাড় গির্জা নির্মাণে মূল ভুমিকায় অন্যান্যদের মধ্যে মি. পিউরীফিকেশন ছিলেন একজন একনিষ্ঠ দায়িত্বপালনকারী ব্যক্তি । তিনি পাগাড় গির্জা ও কবরস্থান নির্মাণ কাজ বাস্তবায়নের শুরু থেকে সমাপ্তি পর্যন্ত অক্লান্ত পরিশ্রম ও নিঃস্বার্থভাবে সহযোগিতা করেছেন এবং এখনও সময়ের প্রয়োজনে করে যাচ্ছেন। পাগাড় খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিঃ-এর তিনি ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারি। তিনি পাগাড় চার্চ কমিটি, পাগাড় সূর্যোদয় প্রাথমিক স্কুল, সূর্যোদয় আরডি প্রজেক্ট ও পাগাড় সূর্যোদয় ক্যাথলিক জুনিয়র হাই স্কুলসহ প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন সময় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও ভুমিকা পালন করেন।
নেতৃত্বের সফলতা-অর্জনঃ
মি. আগষ্টিন পিউরীফিকেশন তাঁর জ্ঞানালোক সংমিশ্রণে সূদরপ্রসারী ও সাহসীপূর্ণ নেতৃত্বের গুণে নিজ এলাকার গুণ্ডি পেরিয়ে ভাওয়াল অঞ্চলসহ ঢাকা মেট্রোপলিটান একালায়ও মুখ্য নেতৃত্ব প্রদান করেছেন এবং এখনও সদর্পণে এগিয়ে যাচ্ছেন। তিনি সমবায় অঙ্গণে একজন সফল সমবায়ী এবং বর্তমান সময়ে সময়বায় প্রতিষ্ঠানগুলোর একজন আদর্শ নেতৃত্বের পথপ্রদর্শক। তিনি মাউছাইদ খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়নে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন।
মি. পিউরীফিকেশন তাঁর সবচেয়ে সাফল্যময় ও গৌরবোজ্জ্বল নেতৃত্বের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন দি মেট্রোপলিটান খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লিঃ-এ চেয়ারম্যান পদে আসীন হয়ে। ১৯৭৭ খ্রিষ্টাব্দের ১৪ এপ্রিল ঢাকা শহরে খ্রিষ্টান ব্যক্তিদের আবাসনের সমস্যা নিরসনের লক্ষ্যে গঠিত এটি একটি বৃহৎ অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি শুরু হওয়ার পর বিভিন্ন সময়ে নানা চড়াই-উৎরাইয়ে পরিচালিত হতে গিয়ে অনিয়ম পরিলক্ষিত হয়। তিনি ২০০৩-২০০৬ খ্রিষ্টাব্দের মেয়াদে সোসাইটির ব্যবস্থাপনা কমিটির ডিরেক্টর পদে নিয়োজিত হয়ে প্রত্যক্ষভাবে সেবা ও নেতৃত্ব শুরু করেন। এরপর ২০০৬ খ্রিষ্টাব্দে সোসাইটির ব্যবস্থাপনা কমিটির ম্যানেজার পদে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি সোসাইটিতে দুই মেয়াদে অত্যন্ত নিষ্ঠা, সততা ও সুষ্ঠভাবে দায়িত্ব পালন করার সুবাদে সোসাইটির প্রতি তাঁর জ্ঞানের পরিধি আরও বিস্তৃতি লাভ করে। ফলশ্রুতিতে, তিনি ২০১২ খ্রিষ্টাব্দে দি মেট্রোপলিটান খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লিঃ-এ মহান দায়িত্ব নিয়ে চেয়ারম্যান পদাভিষিক্ত লাভ করেন। তিনি তাঁর ব্যবস্থাপনা কমিটি নিয়ে নব উদ্যোমে, দূরদর্শী জ্ঞাণের ব্যবহারে, দৃঢ় মনোবল চিত্তে, সাহসিকতার সঙ্গে সোসাইটির উন্নয়নে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করতে থাকেন। শুরু হয় হাউজিং সোসাইটির ইতিহাসে উন্নয়নের মাইলফলক যাত্রা। হাউজিং সোসাইটিতে এই উন্নয়নের জোয়ার আনতে গিয়ে তিনি প্রথমেই বিগত সময়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির নানা অনিয়ম-দূর্নীতির মূল উৎপাটন করার মধ্য দিয়ে সোসাইটিতে একটি স্থায়ী অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করেন। এ সময়ে সম্মানিত চেয়ারম্যান আগষ্টিন পিউরীফিকেশন ও তাঁর ব্যবস্থাপনা কমিটির গৃহীত উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের প্রতি সদস্য-সদস্যাদের আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন করেন। ফলে, সোসাইটির সম্মানিত সদস্যগণ মি. পিউরীফিকেশনকে চার চারবার সম্মানজনক চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত করেন। হাউজিং সোসাইটির ইতিহাসে চেয়ারম্যান হিসেবে অর্থনৈতিক উন্নয়নে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করায় ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সমবায় মন্ত্রণালয় মি. আগষ্টিন পিউরীফিকেশনকে ব্যক্তিগতভাবে জাতীয় সমবায় পুরস্কার প্রদান করেন। অন্যদিকে সোসাইটিতে দায়িত্বভার গ্রহণের সময় ২২২ কোটি টাকার সম্পদ-পরিসম্পদকে ২০২২ খ্রিষ্টাব্দে ২৩০০ কোটি টাকার ওপরে উন্নীত করার গৌরব অর্জন করেন। ফলশ্রুতিতে, তাঁর সুষ্ঠ নেতৃত্ব ও বলিষ্ঠ ব্যবস্থাপনার পুরস্কারস্বরূপ হাউজিং সোসাইটি ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দে শ্রেষ্ঠ জাতীয় সমবায় পুরস্কার অর্জন করেন। এ সকল জাতীয় পুরস্কার অর্জনের পেছনে তাঁর অক্লান্ত পরিশ্রম, মেধা, সততা ও দক্ষ নেতৃত্বের গুণের অবদান অনস্বীকার্য।
মি. পিউরীফিকেশন জাতীয় পুরস্কার অর্জনের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন কর্তৃক প্রদত্ত মর্যাদপূর্ণ সম্মানা লাভ করেছেন। গান্ধী পীচ অ্যাওয়ার্ড ২০২০, স্টার অব দি ইয়ার ২০২০, রবীন্দ্র নজরুল সম্মাননা-২০২০, নেপাল-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ আন্তর্জাতিক পুরস্কার-২০১৯, অংকুর একাডেমি অব আর্টস এন্ড কালচার সম্মাননা, আর্টিস্ট সার্কেল সম্মাননা-২০১৯ আন্তর্জাাতিক পুরস্কার ও সম্মাননাসহ আরও বহু প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের পক্ষ থেকে পুরস্কারে ভ‚ষিত হয়েছেন। আজ এই গৌরবোজ্জ্বল সময়ে দি মেট্রোপলিটান খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লিঃ-পরিবার সম্মানিত চেয়ারম্যান মি. আগষ্টিন পিউরীফিকেশন মহোদয়কে জানাচ্ছে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
নেতৃত্বের সফলতা-অর্জনঃ
প্রতিটি মানুষই জীবনে স্বপ্ন দেখে, স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসে এবং স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে আপ্রাণ চেষ্টা করে। অনেক সময় সেই স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই নানা প্রতিকুলতা বা প্রতিবন্ধকতা এসে হাজির হয়। যিনি এ সকল প্রতিকুলতাকে জয় করে এগিয়ে যান তিনি সফলতার মুখ দেখেন। একজন ব্যক্তি সফলতা অর্জন করেন তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছেশক্তি, একাগ্রতা, প্রতিভা, সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা, শৃংখলাবোধ, আত্মনির্ভরশীলতা, আবেগ, অর্থ ব্যবস্থাপনা, যোগাযোগ দক্ষতা, যেকোন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করা, ইতিবাচক মনোভাব এবং সুদূরপ্রসারী জ্ঞান ব্যবহারের মধ্য দিয়ে। একজন ব্যক্তি তাঁর এই সফলতার ভাগ্যকে যদি মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত থাকার মধ্য দিয়ে সমাজকে ইতিবাচক দিক দিয়ে বদলাতে পারেন তাহলে তিনি একজন পূর্র্ণতায় ভরা গুণের অধিকারী মানুষ। মি. আগষ্টিন পিউরীফিকেশন একজন সেই ভাগ্যবান ব্যক্তি যিনি নিজের ব্যক্তি জীবনে এ সকল গুণের অধিকারী ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন মানুষ। তিনি তাঁর জীবনে মেধা মননে ও নিজ যোগ্যতায় সমাজের যেসকল প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনে প্রত্যক্ষভাবে নেতৃত্ব ও সেবা দিয়েছেন ও এখনও দিয়ে যাচ্ছেন তার সংক্ষিপ্তসারে হলোঃ
নেতৃত্বের সফলতা-অর্জনঃ
প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারি | পাগাড় খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিঃ। |
চেয়ারম্যান | আভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণ কমিটি, মাউসাইদ খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিঃ। |
সদস্য | ব্যবস্থাপনা কমিটি: দি মেট্রোপলিটান খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লিঃ (২০০৩-২০০৬)। |
ম্যানেজার | ব্যবস্থাপনা কমিটি: দি মেট্রোপলিটান খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লিঃ (২০০৬-২০০৯)। |
চেয়ারম্যান | ব্যবস্থাপনা কমিটি: দি মেট্রোপলিটান খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লিঃ (২০১২-২০১৫)। |
চেয়ারম্যান | ব্যবস্থাপনা কমিটি: দি মেট্রোপলিটান খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লিঃ (২০১৫-২০১৮)। |
চেয়ারম্যান | ব্যবস্থাপনা কমিটি: দি মেট্রোপলিটান খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লিঃ (২০১৮-২০২১)। |
চেয়ারম্যান | ব্যবস্থাপনা কমিটি: দি মেট্রোপলিটান খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লিঃ (২০২২-চলমান)। |
উপদেষ্টা | দি খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লি: ঢাকা। |
উপদেষ্টা | স্বজন কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লি: ঢাকা। |
উপদেষ্টা | পাগাড় খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লি: ঢাকা। |
উপদেষ্টা | মাউসাইদ খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লি: ঢাকা। |
সমবায় ব্যতিত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান/কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ততা ও অবদানঃ
কোষাধ্যক্ষ | পাগাড় চার্চ কমিটি (১৯৯০-২০০৫)। |
কোষাধ্যক্ষ | সূর্যোদয় প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৯৮-২০০৫)। |
চেয়ারম্যান | সূর্যোদয় আর.ডি প্রজেক্ট (১৯৯৮-২০০৫)। |
উপদেষ্টা | পাগাড় সূর্যোদয় ক্যাথলিক জুনিয়র হাই স্কুল। |
উপদেষ্টা | ভাওয়াল খ্রীষ্টান যুব সমিতি। |
উপদেষ্টা | অর্ক সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী। |
জাতীয় সমবায় পুরস্কার-২০১৫ (আগষ্টিন পিউরীফিকেশন) |
জাতীয় সমবায় পুরস্কার-২০১৯ ( দি মেট্রোপলিটান খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লিঃ) |
কোভিড-১৯ বিশেষ অবদান রাখায় ‘গান্ধী পীচ্ এ্যাওয়ার্ড-২০২০’ অর্জন। |
কোভিড-১৯ বিশেষ অবদানের জন্যে “STAR OF THE YEAR-2020 -২০২০” অর্জন। |
রবীন্দ্র নজরুল সম্মাননা পুরস্কার-২০২০ |
নেপাল-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ আন্তর্জাতিক পুরস্কার-২০১৯ |
অংকুর একাডেমি অব আর্টস এন্ড কালচার সম্মাননা-কোলকাতা |
আর্টিস্ট সার্কেল সম্মাননা ২০১৯-কোলকাতা |
বেঙ্গল এডুকেশন ডেভলপমেন্ট ফাউন্ডেশন- ‘সমাজরত্ন সম্মাননা-২০২১’ অর্জন। |